কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের প্রশ্ন উত্তর | কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর pdf
|
|4
|
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পটি 1350 সালের মন্বন্তরের প্রেক্ষাপটে রচনা হওয়া একটি গল্প। দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের জন্য নির্বাচিত এই গল্পটি থেকে প্রত্যেক বছর প্রশ্ন করা হয়। এই গল্পটি থেকে যে সকল প্রশ্ন গুলি খুব গুরুত্বপূর্ণ সেই প্রশ্ন গুলি সম্পর্কে এখানে আলোচনা করা হলো।
গল্পটির মূল ঘটনা সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান মৃত্যুঞ্জয় একটি অফিসে চাকরি রত। সাধারণত তার অফিস যাবার অবলম্বন বাস বা ট্রাম। কিন্তু হঠাৎ করে একদিন পায়ে হেঁটে অফিস যাবার পথে অনাহারে মৃত্যু দেখে তার জীবনে ও মানসিকতায় একটি পরিবর্তন সৃষ্টি হয়।
সাধারণভাবে আমরা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিভিন্ন গল্পগুলিতে মনস্তাত্ত্বিক টানাপোড়েন লক্ষ্য করতে পারি। ঠিক একই রকম ভাবে কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পটিতে মৃত্যুঞ্জয়ের জীবনে এক মনস্তাত্ত্বিক টানাপোড়েন ঘটেছে। যে মনস্তাত্ত্বিক টানাপোড়েনের কারণে তার সুস্থ সবল ও সুখী পরিবার জীবন ছেড়ে নিজেকে মন্বন্তরের বুভুক্ষ মানুষদের মাঝখানে নিজেকে দাঁড় করাতে সে দ্বিধাবোধ করেনি।
এমনকি নিজে না খেয়ে সমস্ত দেশকে হয়তো বা বাঁচানো যেতে পারে এই ধারণা তে সে নিজেই ধীরে ধীরে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেয় ও একসময় নিজেই নিজের জীবনটিকে অন্য সকল অনাহারী মানুষের সারিতে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।
এই গল্পটি থেকে যেসকল প্রশ্নগুলি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের জন্য তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য পাঁচটি প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করলাম যদি প্রয়োজন হয় নিচে কমেন্ট করলে আমি অন্য সকল প্রশ্নগুলি এখানে আলোচনা করে দিতে পারব।
Ke-bachay-ke-bache
কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের প্রশ্ন উত্তর | কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর pdf
প্রশ্ন 1 : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের "কে বাঁচায় কে বাঁচে" গল্পের নাম করণের স্বার্থকতা আলোচন করো ।
সাহিত্যের ক্ষেত্রে নামকরণ একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়। আর ছোটো গল্পের নামকরণ আরো বেশী গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ছোট গল্পের বিষয় তার নাম করণের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায়। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেশিরভাগ গল্প গুলিতে বিশেষ আদর্শ যুক্ত মানুষের প্রতিবাদ শিল্প রূপ লাভ করেছে।
কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের কাহিনী অত্যন্ত সাদামাটা এবং এই সাধারণ কাহিনীতে মৃতুঞ্জয়ের জীবন ছবিতে এক ব্যতিক্রমী রূপ ধরা পড়েছে। গল্পটির শুরু হয়েছে এক অনাহারে মৃত্যুর দৃশ্য দিয়ে, আর মৃত্যুঞ্জয় ওই মৃত্যু দেখে অপরাধবোধে পীড়িত হয়। সাথে সাথে আদর্শবাদী মৃত্যুঞ্জয়ের পারিবারিক জীবনে নেমে আসে কালো মেঘের ছায়া। এমনকি অফিসের সারা মাসের মাইনে টা বন্ধু নিখিলকে দিয়ে রিলিফ ফান্ডে দান করে দেয়।
ধীরে ধীরে মৃত্যুঞ্জয় ঘর ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসে শহরের ফুটপাতে দুর্ভিক্ষ পীড়িত দের মাঝখানে। অভুক্ত মানুষ গুলির মধ্য থেকে মৃত্যুঞ্জয় নিজেই প্রতিবাদহীন হয়ে পড়ে এবং আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতোই লঙ্গরখানার খিচুড়ি খায়, ফুটপাতে পড়ে থাকে।
অনাহারক্লিষ্ট দের বাঁচাতে গিয়ে মৃত্যুঞ্জয় নিজেই নিজেকে সর্বহারাদের মধ্যে নিয়ে গেছে। কিন্তু মৃত্যুঞ্জয় এইভাবে নিজেকে যেমন বাঁচাতে পারেনি তেমনি অনাহারীদের ও বাঁচাতে পারেনি। তাই অন্যকে বাঁচাতে গিয়ে গল্পের নায়ক নিজেকে শেষ করে ফেলেছে। সেই কারণে কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পটির নামকরণেে যে সার্থকতা কোন সন্দেহ নেই।
অনাহারক্লিষ্ট দের বাঁচাতে গিয়ে গল্পের নায়ক মৃত্যুঞ্জয় নিজেই অনাহারে জীবন সঁপে দিয়েছে, এমনকি তার স্ত্রী অর্থাৎ টুনুর মাকেও সেই পথে যেতে বাধ্য হতে হয়েছে তাই এইসব দিকে বিচার করলে গল্পটির নাম যথাযথভাবেই সার্থক।
Ke-bachay-ke-bache
কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের প্রশ্ন উত্তর | কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর pdf
প্রশ্ন: 2 : "কে বাঁচায় কে বাঁচে" গল্পের নিখিল চরিত্র সম্পর্কে আলোচনা করো।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় "কে বাঁচায় কে বাঁচে" গল্পের নায়ক চরিত্র মৃত্যুঞ্জয় কে উজ্জ্বল করে তোলার জন্য নিখিল নামে একটি বাস্তব বুদ্ধি সম্পন্ন চরিত্র সৃষ্টি করেছেন। প্রখর বুদ্ধি মান এই রোগা যুবকটি কিছুটা অলস প্রকৃতির দুই সন্তানের পিতা নিখিলের সংসারের প্রতি তেমন কোনো টান ছিল না, সে অবসর সময়ে বই পড়ে সময় কাটাতে ভালোবাসতো।
অন্যদিকে সমপদস্থ কর্মী হলেও নিখিলের থেকে মৃত্যুঞ্জয়ী 50 টাকা বেশি মাইনে পেতেন। দুই বন্ধুর মধ্যে একটু অবজ্ঞা মিশ্রিত ভালোবাসা জড়িয়ে ছিল, তবে মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক শক্তির কাছে নিখিল কিছুটা নিস্তেজ ছিল। এই কারণে নিখিল আফসোস করে বলতো যে - সে যদি মৃত্যুঞ্জয় হতো তাহলে মন্দ হত না।
নিখিল চরিত্র একটু অন্যধরনের হলেও মৃত্যুঞ্জয় চরিত্রটিকে সবার উপরে তুলে দিয়েছে। মৃত্যুঞ্জয় কে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে নিখিল যথেষ্ট চেষ্টা করেছেন। এমনকি মৃত্যুঞ্জয়ের অফিসে ছুটির ব্যবস্থা পর্যন্ত করে দিয়েছে নিখিল।
মৃত্যুঞ্জয়ের মত নিখিল ও দুর্ভিক্ষ দেখে কাতর হয়েছে, কিন্তু সে তার মত ভেঙে পড়েনি বরং সে মৃত্যুঞ্জয় কে বোঝাতে চেয়েছে, - পাশবিক স্বার্থপরতা এর মধ্য দিয়ে মানুষ বেঁচে থাকতে পারেনা। মৃত্যুঞ্জয়ের পরিবারের প্রতি তার আন্তরিক ভালোবাসা ও কম ছিলনা, কেননা মৃত্যুঞ্জয় বাড়ির বাইরে চলে গেলে নিখিল সবসময় তাদের পাশে থেকেছে। তাই গল্পটির মধ্যে নিখিল শুধুমাত্র একটি চরিত্র নয় তা হৃদয়বান ও বাস্তব চরিত্র। Ke-bachay-ke-bache
কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের প্রশ্ন উত্তর | কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর pdf
প্রশ্ন - ৩ : কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পে টুনুর মা চরিত্রটি আলোচনা করো।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পে ব্যতিক্রমী প্রধান চরিত্র হলো মৃত্যুঞ্জয়, আর এই গল্পে স্বামী অন্তপ্রাণ, সহধর্মিণী ও মমতাময়ী নারী হল টুনুর মা। নামহীন এই চরিত্রটি শারীরিকভাবে রুগ্ণ হলেও মন্বন্তরের দাবানলে নিজের পরিবার সম্পর্কে উদাসীন হয়ে যাওয়া স্বামীর স্বভাব কে মনেপ্রাণে মেনে নিয়েছে।
টুনুর মা যে শুধু মৃত্যুঞ্জয় কে ভালোবাসতো তাই নয় তাকে যথেষ্ট সম্মান করতো। মৃত্যুঞ্জয় বাড়ি ত্যাগ করলে টুনুর মা শয্যাশায়ী অবস্থায় বারবার স্বামীকে খোঁজ করার চেষ্টা করেছেন, এমনকি নিখিলকে অনুরোধ করেছেন মৃত্যুঞ্জয়ের সঙ্গে সঙ্গে থাকতে। বাঙালি ঘরের আদর্শ বউ এর মত টুনুর মা মৃত্যুঞ্জয়ের হাত ধরে পথে বেরোতে দ্বিধাবোধ করেনি।
টুনুর মা নিখিলকে জানিয়েছিল - সে বিছানা ছেড়ে যদি উড়তে পারত তবে মৃত্যুঞ্জয়কে একা একা ছেড়ে দিত না। এমনকিিি মৃত্যুঞ্জয়ের সঙ্গে সেও নিজেকে পাগল করে তুলেছে, এবং ছেলে - মেয়ে ও সংসারের ভাবনাা সে ত্যাগ করেছে।
স্বামীর মতন টুনুর মা ফুটপাতে পড়ে থাকা ওই লোকগুলির জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠেছিল। টুনুর মা চরিত্রটি গল্পের একটি অপ্রধান চরিত্র হলেও স্বামীর আদর্শকে গ্রহণ করে স্বামীকে আরো বেশি উজ্জ্বল করে তুলেছে। আর এখানেই গল্পটিতে টুনুর মা চরিত্রটির বৈশিষ্ট্য আরো বেশি করে প্রকাশিত হয়েছে।Ke-bachay-ke-bache
কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের প্রশ্ন উত্তর | কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর pdf
প্রশ্ন - ৪ : "মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির অবস্থা শোচনীয়।" - মৃত্যুঞ্জয় কে? তার বাড়ির অবস্থা শোচনীয় কেন? (২০১৫ উ মা )
প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কে বাঁচায় কে বাঁচে ছোট গল্পটির প্রধান ও উজ্জ্বল চরিত্র মৃত্যুঞ্জয়।
কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের নায়ক মৃত্যুঞ্জয় অফিস যাবার পথে প্রথম ফুটপাতে অনাহারে মৃত্যুর দৃশ্য দেখে ভেতরে ভেতরে পাল্টাতে থাকে। নিজের মধ্যে একটি অপরাধবোধ ধীরে ধীরে তাকে গ্রাস করতে থাকে এমনকি তার ব্যক্তিগত জীবনে আসে একাধিক পরিবর্তন।
তার ব্যক্তিগত পরিবর্তনের কারণে সংসার জীবনে নানান পরিবর্তন আসতে শুরু করে একবেলা খেয়ে অন্য খাবার অভুক্তদের বিলি করতে শুরু করে। এমনকি তার মাস মাইনের টাকাটা পর্যন্ত রিলিফ ফান্ডে দান করতে থাকে। ধীরে ধীরে সে বাড়ি ত্যাগ করে ও শহরের রাস্তাঘাটে গাছতলায়ও ডাস্টবিনের ধারে অভুক্ত মানুষের সাথে ঘুরতে শুরু করে।
অন্যদিকে মৃত্যুঞ্জয়ের এই পরিবর্তনে ও মানসিক অবস্থা দেখে তার স্ত্রী ধীরে ধীরে শয্যাশায়ী হয়ে পড়ে। মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির অন্য সদস্যদের মতো সেও স্বামীর জন্য উৎকণ্ঠিত হয়ে নিখিলকে তার সঙ্গে থাকতে অনুরোধ জানাই। মৃত্যুঞ্জয়ের এই অবস্থার কারণে তার স্ত্রী ও তার হাত ধরে রাস্তায় নেমে আসে বাড়িতে ছেলেমেয়েগুলো কাতর হয়ে পড়ে।
মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক পরিবর্তনের কারণে সে বাড়ি ত্যাগ করে তার সাথে তার স্ত্রীও বাড়ি ত্যাগ করলে পারিবারিক জীবনে চরম অশান্তি নেমে আসে। মৃত্যুঞ্জয়ের পরিবর্তনের কারণে তার বাড়ির অবস্থা শোচনীয় বলে গল্পে বলা হয়েছে।Ke-bachay-ke-bache
কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের প্রশ্ন উত্তর | কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের ব
ড়ো প্রশ্ন উত্তর pdf
- বাংলা বিষয়ের অন্যান্য প্রশ্ন ও উত্তর পেতে ক্লিক করো।।
- কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- ভাত গল্পের বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- ভারত বর্ষ গল্পের বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- রূপনারানের কূলে কবিতার বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- শিকার কবিতার বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- মহুয়ার দেশ কবিতার বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- আমি দেখি কবিতার বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- ক্রন্দনরতা জননীর পাশে কবিতার বড় প্রশ্ন ও উত্তর ।
- নানা রঙের দিন নাটকের প্রশ্ন ও উত্তর।
- বিভাব নাটকের বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন কবিতার প্রশ্ন উত্তর।
- অলৌকিক গল্পের বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- গারো পাহাড়ের নীচে প্রবন্ধের বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- ছাতির বদলে হাতি প্রবন্ধের বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- কলের কলকাতা প্রবন্ধের বড় প্রশ্ন ও উত্তর।
- মেঘের গায়ে জেলখানা প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর।
- হাত বাড়াও প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর।
অন্য সকল বাংলা বিষয়ের প্রশ্ন ও উত্তর :
## দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের জন্য নির্বাচিত বড় প্রশ্নগুলি সাধারণত পাঁচ মার্কের হয়ে থাকে। হয়তো আমার এই নোটগুলি দেখে মনে হতে পারে যে এতোটুকু লিখলে কি ফুল মার্কস পাওয়া যেতে পারে। এ বিষয়ে আমি বলব এই নোটটি যদি তুমি মুখস্ত করে খাতায় লিখ তবে দেখবে প্রায় এক পৃষ্ঠা মত হয়ে যাবে যা ফুল মার্কস পেতে অবশ্যই তোমাকে সাহায্য করবে।
যতটুকু লিখলে ভালো নাম্বার পাওয়া যাবে এবং যে বিষয়গুলো তুলে ধরলে একটি প্রশ্নের ভিতরে ভালো নাম্বার পাওয়া যাবে এখানে আমি শুধুমাত্র সেই বিষয় গুলি এবং ততটুকুই লিখব অতিরিক্ত লিখলে তা তোমাদের জন্য বেশি উপযোগী হবে বলে আমার ধারণা নেই।
সুতরাং সেই টুকু পড়া উচিত যেটুকু আমাদের প্রয়োজনে লাগবে।সুতরাং কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের যেসকল প্রশ্নগুলি আমাদের পরীক্ষাতে আসে সেগুলি নিয়ে আলোচনা করলাম অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করো ও নোটগুলি খাতায় লিখে নাও।
"দেশের সমস্ত দরদ পুঞ্জিভূত করে ঢাললে এ আগুন নিভবে না" - দেশের সমস্ত দরদ কী? 'এ আগুন' বলতে কী বোঝানো হয়েছে? আগুন না নেভার কারন কী? 1+2+2 ।
উত্তরমুছুনSir au question tar answer jodi aktu bola dan tahola valo hoi.
Thank you sir 🙏
উত্তরমুছুনThanks..
মুছুনThank
মুছুন