ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar PDF

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF | ধীবর বৃত্তান্ত নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar | নবম শ্রেণির বাংলা  ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF |Class 9 Bengali Drama question in bengali  pdf আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির বাংলা নাটক ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF। class 9 Bengali Drama question Pdf  | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF

ধীবর বৃত্তান্ত নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা  ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF |Class 9 Bengali Drama question in bengali  pdf আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির বাংলা নাটক ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF। class 9 Bengali Drama question Pdf | WB Class nine Bengali question pdf |WBBSE পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য নবম শ্রেণি বাংলা নাটকের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে। তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে |  Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF

নবম শ্রেণি বাংলা নাটক ধীবর বৃত্তান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf download । Class ix Bengali Kobita Question Pdf  ডাউনলোড করো । এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে প্রাক্টিস করে থাকতে থাক।ভবিষ্যতে আরো গুরুত্বপূর্ণ Note ,Pdf ,Current Affairs,ও প্রতিদিন মকটেস্ট দিতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের MCQ প্রশ্ন উত্তর

  • জেলে তার পারিতােষিকের অর্ধেক অর্থ কী করতে চেয়েছিল?  

  রক্ষীরা ধীবরকে মারার আগে যে ফুলের মালা তার গলায় পরাতে চেয়েছিল, রাজার দেওয়া পারিতােষিকের অর্ধেক অর্থ সেই ফুলের দাম হিসেবে ধীবর দিতে চেয়েছিল।

  • “প্রভু, অনুগৃহীত হলাম।”—কীভাবে বক্তা অনুবৃহীত হয়েছিল?

মহারাজ আংটি ফিরে পেয়ে তার মূল্যের সমপরিমাণ অর্থ ধীবরকে দেওয়ায় সে অনুগৃহীত হয়েছিল।

  • “মহারাজ এ সংবাদ শুনে খুব খুশি হবেন।'—কোন সংবাদ শুনে মহারাজের খুশি হওয়ার কথা বলা হয়েছে? 

   ধীবরের কাছ থেকে মহারাজের আংটি উদ্ধার করার কথা শুনে মহারাজা দুষ্মন্ত খুশি হবেন বলে রক্ষীরা এই মন্তব্য করেছে।

  • “আপনি প্রবেশ করুন।”—কোথায় প্রবেশের কথা এখানে বলা হয়েছে? 

  আলােচ্য উদ্ধৃতাংশে রাজশ্যালককে মহারাজা দুষ্মন্তের প্রাসাদে প্রবেশ করার কথা বলা হয়েছে।

  • ঋষি দুর্বাসা কেন অপমানিত বােধ করেছিলেন? 

  স্বামীর চিন্তায় অন্যমনস্ক শকুন্তলা আশ্রমে ঋষি দুর্বাসা আসলে তার উপযিতি টের পান না। এতে ঋষি দুর্বাসা অপমানিত বােধ করেছিলেন।

  • ঋষি দুর্বাসা শকুন্ডলাকে কী অভিশাপ দিয়েছিলেন ?

   দুর্বাসা অভিশাপ দিয়েছিলেন যে যাঁর চিন্তায় মগ্ন থাকার কারণে শকুন্তলা তাকে লক্ষ করেননি তিনি শকুন্তলাকে ভুলে যাবেন।

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar PDF
Image Credit - https://www.pexels.com/photo/young-woman-in-costume-of-witch-5280612/

  • প্রিয়ংবদার অনুরােধে ঋষি দুর্বাসা কী বলেছিলেন ? 

   ঋষি দুর্বাসা বলেছিলেন যে, প্রিয়জন শকুন্তলাকে ভুলে গেলেও কোনাে স্মৃতিচিহ্ন দেখালে এই অভিশাপ দূর হবে।

  •  সখীরা কোন্ জিনিসকে ভবিষ্যতের স্মৃতিচিহ্ন ভেবেছিলেন ? 

   দুষ্মন্ত রাজধানীর উদ্দেশে বিদায় নেওয়ার সময়ে শকুন্তলাকে যে আংটি দিয়েছিলেন তাকেই সখীরা ভবিষ্যতের স্মৃতিচিহ্ন ভেবেছিলেন।

  • মহর্ষি কশ্ব তীর্থ থেকে ফেরার পরে কী করেছিলেন? 

   মহর্ষি কশ্ব তীর্থ থেকে ফেরার পরে শকুন্তলাকে স্বামীর ঘরে পাঠানাের আয়ােজন করেছিলেন 

  • শকুন্তলা দুম্মস্তকে আং টি দেখাতে পারেননি কেন ? 

  শচীতীর্থে অঞ্জলি দেওয়ার সময়ে শকুন্তলার আংটি খুলে জলে পড়ে যাওয়ায় শকুন্তলা দুষ্মন্তকেআংটি দেখাতে পারেননি। 

  • রাজসভায় শকুন্তলা অপমানিত হয়েছিলেন কেন? 

রাজসভায় দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে চিনতে না পারায় শকুন্তলা অপমানিতা হয়েছিলেন।

  •  রাজা দুষ্মন্তের শ্যালকের কাজ কী ছিল? 

রাজা দুষ্মন্তের শ্যালকের কাজ ছিল নগর রক্ষা করা।

  • রক্ষীরা কাকে, কীভাবে সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করেছিল ? 

পিছনে হাতবাঁধা অবস্থায় এক ধীবরকে সঙ্গে নিয়ে রক্ষীদের প্রবেশ ঘটেছিল।

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar PDF

  • “আমি একজন জেলে। জেলেটির বাসস্থান কী ছিল?

জেলেটি তার বাসস্থান শক্রাবতারে বলে জানিয়েছিল।

  •  ধীবরের পাওয়া আংটিটি কেমন ছিল?

 ধীবরের পাওয়া আংটিটি ছিল মণিখচিত এবং রাজার নাম খােদাই করা।

  • “আমরা কি তাের জাতির কথা জিজ্ঞাসা করেছি ?"—বা কখন এ কথা বলেছে ?

 ধীবর যখন বলে যে সে একজন জেলে এবং শাবতারে থাকে, তখনই দ্বিতীয় রক্ষী আলােচ্য মক্তব্যটি করে।

  • পুরুষ' চরিত্রটি কীভাবে সংসার চালানাের কথা বলেছে ? 

‘পুরুষ' অর্থাৎ জেলে চরিত্রটি জাল, বড়শি ইত্যাদির সাহায্যে মাছ ধরে সংসার চালানোর কথা বলেছে

  • “আপনারা অনুগ্রহ করে শুনুন।”—কোন্ কথা বক্তা শােনাতে চেয়েছে? 

'ধীবরবৃত্তান্ত' নাট্যাংশে আলােচ্য উক্তিটির বক্তা ধীবর নগররক্ষীদের কাছে নিজের পরিচয় এবং কীভাবে সে রাজার আংটিটি পেয়েছে সে কথা শােনাতে চেয়েছে|

  •  “ব্যাটা বাটপাড়, আমরা কি তোর জাতির কথা জিজ্ঞাসা করেছি বক্তা আসলে কোন্ কথা জিজ্ঞাসা করেছিল ? 

 উধৃতাংশের বক্তা দ্বিতীয় রক্ষী আসলে জানতে চেয়েছিল রাজার নাম খােদাই করা মণিখচিত আংটিটি ধীবর কোথায় পেয়েছে।

“তা আপনি যা আদেশ করেন।”— কোন্ আদেশের কথা এখানে বলা হয়েছে ? 

 ধীবরকে বাধা না দিয়ে যেন আগাগােড়া সব কথা বলতে দেওয়া হয় এই আদেশের কথা বলা হয়েছে। 

  • “জানুক, এর গা থেকে কাঁচা মাংসের গন্ধ আসছে।'—এখান থেকে বক্তা কোন্ সিধান্ত পৌঁছেছিলেন ? 

 ধীবরের গা থেকে কাঁচা মাংসের গন্ধ আসায় বক্তা সিদ্ধান্তে পৌঁছেছিলেন যে, সে নিশ্চয়ই গােসাপখাওয়া জেলে 

  •  ধীবরের কথামতাে বেদজ্ঞ ব্রায়ণ কখন নির্দয় হয়ে থাকেন ?

উত্তর: ধীবরের কথামতাে বেদজ্ঞ ব্ৰায় যজ্ঞীয় পশুবধের সময় নির্দয় হয়ে থাকেন।

  • “অ্যামার হাত দুটো (এখনই) নিশপিশ করছে - বক্তার হাত দুটো কীসের জন্য নিশপিশ করছে ?

 হত্যার আগে ধীবরের গলায় পরানাের জন্য স্কুলের মালা গাঁথতে প্রথম রক্ষীর হাত দুটো নিশপিশ ছিল।

  •  রাজার শ্যালক রাজার কাছ থেকে ফিরে এসে কী বলেছিলেন?

 ধীবরের কথা সত্য প্রমাণিত হওয়ায় রাজার কাছ থেকে ফিরে এসে রাজশ্যালক ধীবরকে ছেড়ে দিতে বলেছিলেন।

  • “প্রভু, আজ আমার সংসার চলবে কীভাবে?"—ধীবরের এই সমস্যা কীভাবে মিটেছিল ? 

 মহারাজা খুশি হয়ে আংটির সমপরিমাণ অর্থ ধীবরকে দেওয়ায় ধীবরের সংসার চালানাের সমস্যা মিটে যায়।

  • শকুন্তলম্ নাটকের কোন্ অঙ্ক থেকে ‘ধীবরবৃত্তান্ত নাট্যাংশটি নেওয়া হয়েছে ? 

অভিজ্ঞান শকুন্তলম্ নাটকের ষষ্ঠ অঙ্ক থেকে ধীবরবৃত্তান্ত নাট্যাংশটি নেওয়া হয়েছে।

  • ধীবরবৃত্তান্ত' নাট্যাংশে কোন্ কোন্ চরিত্রের উল্লেখ পাওয়া যায়?

ধীবরবৃত্তান্ত’ নাট্যাংশের চরিত্রগুলি হল—জানুক ও সূচক নামে দুই রক্ষী, নগরপাল রাজশ্যালক এবং ধীবর 

  • মহষি কস্থের অনুপস্থিতিতে দুম্বন্ড কী করেছিলেন? 

মহর্ষি কম্বের অনুপস্থিতিতে দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে বিয়ে করেছিলেন এবং তাঁকে রেখে রাজধানীতে ফিরে গিয়েছিলেন।

  • তপােবনে রাজার দূতকে প্রত্যাশা করা হয়েছিল কেন ? 

 তপােবনে রাজার দূতকে প্রত্যাশা করা হয়েছিল এই ভেবে যে, সে শকুন্তলার খোঁজ নিতে সেখানে আসবে।

  • ঋষি দুর্বাসা যখন তপােবনে এসেছিলেন তখন শকুন্তলার অবস্থা কেমন ছিল ?

ঋষি দুর্বাসা যখন তপােবনে এসেছিলেন তখন শকুন্তলা স্বামীর চিন্তায় মগ্ন থাকার কারণে অন্যমনস্ক ছিলেন   

  • “শুনুন মহাশয়, এরকম বলবেন না |”—এখানে কী না বলার কথা বলা হয়েছে?

এখানে ধীবরটি রাজার শ্যালককে ধীবরের জীবিকা নিয়ে ব্যঙ্গবিদ্রুপ না করার কথা বলেছে।

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar PDF

  • ধীবর চরিত্রটি জীবিকা বিষয়ে কী বলেছে? 

ধীবরের মতে, যে বৃত্তি নিয়ে মানুষ জন্মেছে তা নিন্দনীয় হলেও তা পরিত্যাগ করা উচিত নয়।

  • ধীবর আংটিটি কীভাবে পেয়েছিল ?

ধীবর একটা রুইমাছ টুকরাে করে কাটতে গিয়ে মাছের পেটের মধ্যে মশিমুত্তায় ঝলমলে আংটিটা দেখতে পেয়েছিল ।

  •  “এ অবশ্যই গােসাপখাওয়া জেলে হবে’-শ্যালক এ সন্দেহকরেছিল কেন?

 ধীবরের গা থেকে কাচা মাংসের গন্ধ আসছিল বলে রাজার শ্যালক এরকম সন্দেহ করেছিলেন।

  • হাতবাধা অবস্থায় এক পুরুষকে সঙ্গে নিয়ে দুই রক্ষীর প্রবেশ 'পুরুষ'-টির হাত বাঁধা কেন? 

‘পুরুষটির কাছে রাজা দুষ্মন্তের আংটি পাওয়া গেলে তাকে চোর সন্দেহে হাত বেঁধে নিয়ে আসা হয়।

  • “আপনারা শান্ত হন।বক্তা কাদের শান্ত হওয়ার অনুরােধ জানিয়েছে?

‘ধীবরবৃত্তান্ত' নাট্যাংশ থেকে নেওয়া আলােচ্য উক্তিটির বক্তা এবং এই নাট্যাংশের প্রধান চরিত্র ধীবর দুই নগররক্ষীকে শান্ত হওয়ার অনুরােধ জানিয়েছে।

  • “তবে কি তােকে সদ্ ব্রাশ বিবেচনা করে রাজা এটা দান করেছেন?'—কোন্ 'রাজা'র কথা এখানে বলা হয়েছে?

 ‘ধীবরবৃত্তান্ত' নাট্যাংশে প্রথম রক্ষীর এই সংলাপে ‘রাজা' বলতে রাজা দুষ্মন্তের কথা বলা হয়েছে

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের 3 মার্কের প্রশ্ন উত্তর

  নবম শ্রেণীর ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের থেকে আমাদের যে সকল 3 মার্কের সংক্ষিপ্ত ধর্মীয় প্রশ উত্তর পড়তে হবে সে গুলি নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো। যদি তোমাদের এই প্রশ্ন গুলি ছাড়া অন্য কোনো প্রশ্নের উত্তর প্রয়োজন হয় তবে কমেন্ট করে জানাবে। -


অভিশপ্ত শকুন্তলার কল্যাণে কে কী প্রার্থনা করেছিল? কেন দুর্বাসা মুনি ক্রুদ্ধ হয়ে শকুন্তলাকে অভিশাপ দিয়েছিলেন?  

  দুর্বাসা মুনি ক্রুদ্ধ হয়ে শকুন্তলাকে অভিশাপ দিয়েছিলেন এই বলে যে, যাঁর চিন্তায় মগ্ন হয়ে শকুন্তলা তাঁত উপেক্ষা করেছেন তিনি তাঁকে চিনতে পারবেন না। এই অভিশাপের অর্থ হল স্বামী দুখস্তের সঙ্গে শকুন্তলার স্থায়ী বিক্রে এই কারণে চিন্তিত শকুন্তলার সখী প্রিয়ংবদা শাপের প্রভাব থেকে শকুন্তলা কীভাবে যুক্ত হবেন তার উপায় বলতে বলেন তখন দুর্বাসা মুনি জানান, যদি স্বামীর কোনো নিদর্শন দুষ্মন্তকে দেখাতে পারেন তবেই তিনি তাকে চিনতে পারবেন।


কিভাবে এই আংটি আমার কাছে এলো তা বললাম"- বক্তা কে? সে আংটিটা কীভাবে পেয়েছিল।

   রাজরক্ষীরা চোর ভেবে যে ধীবরটিকে ধরে এনেছিল সেই বক্তা। 

  জাল বড়শি দিয়ে মাছ ধরে সে জীবিকা নির্বাহ করে। কাজেই তার কাছে নামাঙ্কিত আংটি থাকাটা স্বাভাবিক নয়। কিন্তু একদিন সে যখন একটি রুইমাছ শত রঙ করে কাটছিল তখন সেই মাছের পেটের মধ্যে মুণিমুস্তায় রামসে আংটিটি ধীবর দেখতে পায়। আর এভাবেই আংটিটি ধীবর পেয়েছিল।


তখন তপোবনে এলেন ঋষি দুর্বাসা” কখন ঋষি  দুর্বাসা আসেন? এর ফলে কী ঘটেছিল ?

  যখন শকুন্তলা রাজা দুষ্মন্তের চিন্তায় অন্যমনস্ক ছিলেন দুর্বাসা তখন মহর্ষি কণ্বের তপোবনে আসেন।

   অন্যমনস্ক শকুন্তলা দুর্বাসার উপস্থিতি বুঝতে পারেননি। ফলে ঋষি অপমানিত বোধ করেন এবং অভিশাপ দেন- যে, যাঁর চিন্তায় শকুন্তলা বিভোর হয়ে আছেন, সেই মানুষ টি একদিন শকুন্তলাকে ভুলে যাবেন। শেষপর্যন্ত অবশ্য শকুন্তলার সঙ্গী প্রিয়ংবদার অনুরোধে ঋষি দুর্বাসা বলেন যে, রাজার দেওয়া কোনো স্মৃতিচিহ্ন রাজাকে দেখাতে পারলে তবেই এই অভিশাপের প্রভাব দূর হবে।


"যার চিন্তায় সে মগ্ন, সেই ব্যক্তি শকুন্তলাকে ভুলে যাবেন”— বক্তা কে ? তাঁর এমন উক্তির কারণ কী ?

  উল্লিখিত মন্তব্যটির বক্তা ঋষি দুর্বাসা

 মহর্ষি কণ্ঠের তপোবনে রাজা দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে বিয়ে করে রাজধানীতে ফিরে যান। এর পরে দীর্ঘ সময় পার হয়ে গেলেও রাজার কোনো দূত আসে না শকুন্তলার খোঁজ নিতে। স্বামীর চিন্তায় শকুন্তলা অন্যমনস্কা হয়ে থাকেন। এইসময়েই সেখানে আসেন ঋষি দুর্বাসা। কিন্তু শকুন্তলা আনায় থাকায় দুর্বাসার উপস্থিতি টের পান না। তখন অপমানিত ঋষি অভিশাপ দিয়ে মন্তব্যটি করেন।

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF | ধীবর বৃত্তান্ত নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar | নবম শ্রেণির বাংলা  ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF |Class 9 Bengali Drama question in bengali  pdf আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির বাংলা নাটক ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF। class 9 Bengali Drama question Pdf  | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar


"শকুন্তলা অপমানিতা হলেন রাজসভায়"- শকুন্তলা কে ? শকুন্তলার এই অপমানের কারণ কী ছিল ?

   শকুন্তলা ছিলেন মহর্ষি কণ্বের পালিতা কন্যা। 

  দুষ্মন্ত যখন শকুন্তলাকে বিবাহ করে তাঁর কাছ থেকে বিদায় নিয়েছিলেন তখন তাকে একটি আংটি পরিয়ে দিয়েছিলেন। শকুন্তলাকে দুষ্মন্তের কাছে পাঠানোর সময়ে শকুন্তলার সখীরা মনে করে যে, দুর্বাসার অভিশাপকে ব্যর্থ করার জন্য এই আংটিটিই হবে স্মারকচিহ্ন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত যাওয়ার পথে স্নানেরা সময় শকুন্তলার হাত থেকে আংটিটি খুলে জ্লে পড়ে যায়। রাজসভায় শকুন্তলা কোনো স্মারকচিহ্ন দেখাতে না পারায় অপমানিত হন।


রাজশ্যালক ও রক্ষীরা ধীবরকে ধরে এনেছিল কেন ?

   ধীবর জাতিতে জেলে। মাছ ধরে সে সংসার চালায়। তাই জাল আর বড়শিই তার একমাত্র ভরসা। কাজেই তার কাছে মূল্যবান অলংকার সামগ্রী থাকা একেবারেই সম্ভব নয়। অথচ এ হেন এক মৎস্যজীবীর কাছে একটি রত্নখচিত আংটি পাওয়া গেল। সে রাজা দুষ্মন্তের নাম খোদাইকরা, মণিমুক্তায় ঝলমলে একটি আংটি প্রকাশ্যে বিক্রয়ের জন্য লোককে দেখাচ্ছিল নগর রক্ষক ও রাজশ্যালক প্রহরির চোখে এই ঘটনাটিকে স্বাভাবিক বলে মনে হয়নি তাই তারা চোর ভেবে ধীবরকে কে ধরে নিয়ে আসে। 

   নগরক্ষক রাজশ্যালক ও প্রহরীর চোখে এই ঘটনাটিকে স্বাভাবিক বলে মনে হয়নি। তাই তারা চোর ভেবে ধীবরকে ধরে নিয়ে আসে। 


সেই আংটিটা রাজা র খুব প্রিয় ছিল" - নাট্যাংশের কোন ঘটনা প্রমাণ করেছে যে আংটিটা রাজা র খুব প্রিয় ছিল ? 

  ধীবর কে চোর ভেবে রাজা ও রক্ষীরা ধরে রাজবাড়িতে নিয়ে আসে। তারা ভেবেছিল রাজা নায় খুব বৃষ্টি হবেন এবং ধীবরকে উপযুক্ত শাস্তি দেবেন। কিন্তু এসব কিছুই ঘটল না। বরং রাজা আংটিটি পেয়ে মুহূর্তের জন্য বিহ্বলভাবে চেয়েছিলেন। তার দৃষ্টি দেখে রাজশ্যালকের মনে হয়েছিল আংটি দেখে মহারাজের কোনো প্রিয়জনের কথা মনে পড়ে গিয়েছিল। তিনি এতটাই খুশি হয়েছিলেন যে বীরকে শান্তির বদলে মুক্তি দিলেন, এবং আংটির সমমূল্যের পারিতোষিকও তাকে দিয়েছিলেন তিনি। এ ঘটনাই প্রমাণ করে আংটিটি রাজার খুব প্রিয় ছিল।


" তবে কি তোকে সদ ব্রাহ্মণ  বিবেচনা করে রাজা এটা দান করেছেন?”- বক্তা কে? মন্তব্যটির কারণ ব্যাখ্যা করো। 

   উল্লিখিত মন্তব্যটির বক্তা প্রথম রক্ষী। ধীবর রাজার আংটি চুরি করার কথা অস্বীকার করলে প্রথম রক্ষী আলোচ্য মন্তব্যটি করে।

  ধীবরের কাছে রাজার নাম খোলাই করা মণিখচিত আংটি পেয়ে রাজশ্যালক এবং রক্ষীরা নিশ্চিত হয়ে যান যে ধীবর   আংটিটি চুরি করেছে। নীচু জাতের মানুষ হওয়ায় অনায়াসেই তাকে চোর সন্দেহ করা হয়। কিন্তু ধীবর সেই চুরির কথা অস্বীকার করলে প্রথম রক্ষী তাকে অপমান প্রশ্নোদ্ভূত  উক্তিটি বলেন। 


স্বামীর চিন্তায় শকুন্তলা অন্যমনা হয়ে পড়েছিলেন কেন ?

  আশ্রম বালিকা শকুন্তলা ঋষি কণ্বের তপোবনে তিনি পালিতা। একবার ঋষ কর্ণ দিয়েছিলেন পিত্ত দর্শনে এমন সময় মৃগয়া করতে করতে সেখানে এসে পৌঁছান রাজা দুষ্মন্ত ের আশ্রমে কিছুদিন অতিবাহিত করেন তখন তিনি শকুন্তলার প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন এবং শকুন্তলাও তার প্রতি অনুরক্ত হয়ে পড়েন অবশেষে তাদের দুজনের বিবাহ সম্পন্ন হয়

  কিন্তু বিবাহের পর আবার ফিরে আবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে রাজধানীতে ফিরে গেলেও আর ফিরে আসেন নি। অবশেষে কথা ভাবতে ভাবতে অন্যমনা হয়ে গিয়েছিলেন। 


"তা তোর জীবিকা বেশ পবিত্র বলতে হয় দেখছি"। –কে, কোন্ প্রসঙ্গে কথাটি বলেছেন?

   ধীবর বৃত্তান্ত নাট্যাংশ থেকে নেওয়া আলোচ্য  কথাটি বলেছেন রাজশ্যালক।

   ধীবরের কাছে রাজার নাম খোদাই করা মণিখচিত আংটিটি পেয়ে দুই রক্ষী তাকে চোর সাব্যস্ত করে। আত্মপক্ষ সমর্থনে ধীবর নিজের কথা বলতে চাইলেও রক্ষীরা তাকে ব্যঙ্গবিদ্রুপ করে। ধীবর জানায় যে, সে একজন জেলে। জাল, বড়শি ইত্যাদির সাহায্যে মাছ ধরে সে তার সংসার চালায়। ধীবরের এই জবাব শুনে মজার সুরে রাজার শ্যালক ধীবরের উদ্দেশে উদ্দিষ্ট মন্তব্যটি করেন।

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF | ধীবর বৃত্তান্ত নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar | নবম শ্রেণির বাংলা  ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF |Class 9 Bengali Drama question in bengali  pdf আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির বাংলা নাটক ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF। class 9 Bengali Drama question Pdf  | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar


দুর্বাসা মুনি শকুন্তলাকে অভিশাপ দিয়েছিলেন কেন ?

  ঋষি কণ্বের অবর্তমানে তারা আশ্রমে রাজা দুষ্মন্ত এসেছিলেন সেখানেই আশ্রমবালিকা শকুন্তলার সঙ্গে পরিচয় ও বিবাহ সুসম্পন্ন হয়। কিন্তু বিবাহের পর রাজা পুনরায় ফিরে আসবার প্রতিশ্রুতি নিয়ে ফিরে কিন্তু আর ফিরে দিন অদর্শনে শকুন্তলা ব্যাকুল। তিনি অন্যমন হয়ে পড়েন। সেখানে দুর্বাসা মুনি আসেন। কিন্তু অন্যমনস্ত থাকার কারণে শত্রুগুলা তাকে সাদর আহ্বান বা যথাযথ আপ্যায়ন করেন এতে অপমানিত হন দুর্বাসা। তাই তিনি শকুন্তলাকে অভিশাপ দিয়েছিলেন।


দুর্বাসা মুনি শকুন্তলাকে কী অভিশাপ দিয়েছিলেন? 

   বহুদিন অদর্শনে স্বামী চিন্তায় মগ্ন এবং অন্যমনা শকুন্তলা আশ্রমে দুর্বাসা মুনির উপস্থিতি বুঝতে পারেননি। তা তাঁকে যথাযোগ্য আপ্যায়ন ও সেবাও করতে পারেননি শকুন্তলা। এ ঘটনায় অত্যন্ত অপমানিত হন দুর্বাসা মুনি। অপমানি দুর্বাসা তখন ক্রুদ্ধ হয়ে শকুন্তলাকে এই বলে অভিশাপ দেন যে শকুন্তলা যার চিন্তায় মগ্ন হয়ে দুর্বাসা মুনিকে উপেক্ষা করেছে। তিনি শকুন্তলাকে ভুলে যাবেন, তাঁকে তিনি চিনতে পারবেন না।

"তা তোর জীবিকা বেশ পবিত্র বলতে হয় দেখেছি”- বক্তা কাকে উদ্দেশ্য করে কথাটি বলেছেন? ব্যক্তিটির প্রতিক্রিয়া কী ছিল তা সম্পর্কে আলোচনা কর। 

   কালিদাসের 'ধীবর-বৃত্তান্ত থেকে নেওয়া নাট্যদৃশ্যে রাজশ্যালক ধীররকে উদ্দেশ্য করে  মন্তব্যটি করেছেন। 

  ধীবরের পেশা নিয়ে রাজশ্যালক ব্যঙ্গ করলে ধীবর তার তীব্র প্রতিবাদ করে। সে এরকম কথা বলতে রাজশ্যালককে নিষেধ করে এবং আরও বলে মানুষ যে বৃত্তি নিয়ে জন্মেছে তা নিন্দনীয় হলেও কখনও পরিত্যাগ করা উচিত নয়। বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণের উদাহরণ দিয়ে সে জানায় স্বভাবে দায়পরবশ হলেও যজ্ঞের পশুবধের সময় নির্দয় হন। অর্থাৎ কোনো পেশাই সম্পূর্ণভাবে ত্রুটিহীন নয়।


“কীভাবে এই আংটি আমার কাছে এল—তা বললাম।"- বক্তা আংটি পাওয়ার প্রসঙ্গে কী বলেছিল লেখো। 

-  কালিদাসের 'ধীবর-বৃত্তান্ত থেকে নেওয়া নাট্যদৃশ্যে রাজশ্যালক ও রক্ষীরা ধীবরের কাছে রাজার নাম খোদাই করা রত্নখচিত আংটিটি পেয়ে রক্ষীরা তাকে চোর সাব্যস্ত করেন। তখন ধীবর নিজের পেশাগত পরিচয় দেয় এবং বলে যে, একদিন একটা রুই মাছ ধরার পরে সে যখন মাছটি টুকরো করেছিল তখন তার পেটের মধ্যে মণিমুক্তাখচিত এই আংটিটি সে দেখতে পায়। তারপরে সেই আংটিটি বিক্রি করার জন্য যখন সে লোককে দেখাচ্ছিল তখনই রক্ষীরা তাকে ধরেছে।

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF | ধীবর বৃত্তান্ত নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar | নবম শ্রেণির বাংলা  ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF |Class 9 Bengali Drama question in bengali  pdf আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির বাংলা নাটক ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF। class 9 Bengali Drama question Pdf  | Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar


 “সুতরাং রাজবাড়িতেই যাই।”–কে, কেন রাজবাড়িতে যেতে চেয়েছেন ?

   রাজশ্যালক রাজবাড়িতে যেতে চেয়েছেন।

  ধীবর রাজরক্ষীদের জানিয়েছিল যে, রাজার নাম খোদাই করা, রত্নখচিত আংটিটি সে রুইমাছের পেট থেকে পেয়েছে। তার কথার সত্যতা যাচাই করার জন্য  রাজশ্যালক রাজবাড়িতে যেতে চেয়েছেন। ধীবরকে নিয়ে সদর দরজায়  রক্ষীদের সাবধানে অপেক্ষা করতে বলে রাজশ্যালক জানান যে, সব কথা মহারাজকে জানিয়ে তাঁর আদেশ নিয়ে তিনি ফিরে আসবেন। 

দুর্বাসা মুনির অভিশাপ কীভাবে শকুন্তলার জীবনে ফলেছিল?

   স্বামীচিন্তায় মগ্ন শকুন্তলাকে দুর্বাসা মুনি অভিশাপ দিয়েছিলেন, যার চিন্তায় মগ্ন হয়ে দুর্বাসা মুনিকে তিনি যথাযোগ আপ্যায়ন করলেন না, তিনি তাঁকে ভুলে যাবেন। তবে যদি তাঁর কোনো নিদর্শন তাঁকে দেখাতে পারেন তবেই তাঁকে তার মনে পড়বে।

  শকুগুলা ভেবেছিলেন আশ্রম পরিত্যাগের সময় স্বামী দুষ্মন্ত তার যে অঙ্গুরীটি তাঁকে দিয়েছিলেন সেটিই তাঁ ভবিষ্যতের স্মারকচিহ্ন হবে। কিন্তু পতিগৃহে যাত্রাকালে পথে শচীতীর্থে স্নানের পর অঞ্জলি প্রদানের সময় আংটিটি ঘুরে জলে পড়ে যায়। এবং দুর্বাসা মুনির অভিশাপ অনুযায়ী দুষ্মন্ত তাঁকে চিনতে পারলেন না। এইভাবেই দুর্বাসা মুনির অভিশাপ শকুন্তলার জীবনে ফলেছিল।


ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের বড় প্রশ্ন উত্তর

   নবম শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের নাটক ধীবর বৃত্তান্ত কালিদাসের লিখিত। এই নাট্যাংশ টি থেকে যে সকল প্রশ্ন পরীক্ষাতে গুরুত্বপূর্ন, এবং আমাদের ভীষণ গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে সেই সকল 3 মার্কের প্রশ্ন নিয়ে আমরা উপরে আলোচনা করেছি। নিচে এবার 5 মার্কের প্রশ্ন আর উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হলো। এই প্রশ্ন গুলি ছাড়া যদি অন্য কোনো প্রশ্নের উত্তর তোমাদের প্রয়োজন হয় তবে নিচে কমেন্ট করে জানলে যথা যথ সময়ে দেওয়া হবে। -


 “শকুন্তলা অপমানিতা হলেন রাজসভায়।”— কোন্ রাজসভায় শকুন্তলা অপমানিত হন? তাঁর অপমানিতা হওয়ার কারণ কী ? 

   রাজসভার পরিচয়। উল্লিখিত অংশে রাজা দুষ্মন্তের রাজসভায় শকুন্তলার অপমানিতা হওয়ার কথা বলা হয়েছে।

তপোবনে মহর্ষি কক্ষের অনুপস্থিতিতে রাজা দুষ্মন্ত তাঁর পালিতা কন্যা শকুন্তলাকে বিয়ে করে রাজধানীতে ফিরে যান। দীর্ঘকাল দুষ্মন্তের কাছ থেকে শকুন্তলার কোনো উ খোঁজ নিতে কেউ আসে না। দুঃখিনী শকুন্তলা স্বামীর চিন্তায় অন্যমনস্কা হয়ে থাকেন। তাই মহর্ষির আশ্রমে ঋষি দুর্বাসা এলে শকুন্ডলা ঋষির উপস্থিতি টের পান না।

  অপমানিত দুর্বাসা অভিশাপ দেন যে, শকুন্তলা যাঁর চিন্তায় মগ্ন রয়েছেন সে একদিন শকুন্ডলাকে ভুলে যাবে। শেষ পর্যন্ত শকুন্তলার সখী প্রিয়ংবদার অনুরোধে দুর্বাসা বলেন যে, শকুন্তলা কোনো স্মারকচিহ্ন দেখাতে পারলে তাঁর এই অভিশাপের প্রভাব দূর হয়ে যাবে। এরপর সখীরা ভাবে যে, বিদায় নেওয়ার আগে যে আংটিটি দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে পরিয়ে দিয়ে গিয়েছেন, সেটিই হবে ভবিষ্যতের স্মারকচিহ্ন। 

  মহর্ষি কম্ব তীর্থ থেকে ফিরে শকুন্তলাকে স্বামীর ঘরে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত যাওয়ার পথে শচীতীর্থে স্নানের পরে অগুলি দেওয়ার সময়ে শকুন্তলার হাতের আংটিটি জলে পড়ে যায়। ফলে দুর্বাসার অভিশাপ বজায় থাকে। সভায় উপস্থিত হলে তিনি শকুন্ডলাকে চিনতেও পারেন না ফলে তাঁকে সেই রাজসভায় অপমানিতা হতে হয়।


“সখীরা মনে করলেন সেই আংটিই হবে ভবিষ্যতের স্মারকচিহ্ন।”—এখানে কোন আংটির কথা বলা হয়েছে? আংটিটি কীভাবে হারিয়ে গিয়েছিল ? 

   উল্লিখিত অংশে দুষন্ত রাজধানীর উদ্দেশে যাওয়ার সময়ে বিদায় মুহূর্তে শকুন্তলাকে যে আংটি পরিয়ে দিয়েছিলেন সেই আংটির কথা প্রশ্নোদ্ধৃত অংশে বলা হয়েছে।

  শকুন্তলাকে বিয়ে করে রাজা দুষ্মন্ত রাজধানীতে ফিরে যাওয়ার পরে দীর্ঘকাল শকুন্তলার খোঁজ নিতে কোনো দূত আসে না। এইসময় ঋষি দুর্বাসা তপোবনে এলে স্বামীর চিন্তায় অন্যমনস্কা শকুন্তলা তা টের পান না। অপমানিত দুর্বাসা অভিশাপ দেন যে যাঁর চিন্তায় শকুন্তলা মগ্ন, সেই ব্যক্তি শকুন্তলাকে ভুলে যাবেন।

   শেষ অবধি শকুন্তলার সখী প্রিয়ংবদার অনুরোধে দুর্বাসা বলেন যে, কোনো ই নিদর্শন দেখাতে পারলে তবেই শাপের প্রভাব দূর হবে। সখীরা দুষ্মন্তদেওয়া আংটিটাকেই এই স্মারকচিহ্ন বলে ধরে নেয়। মহর্ষি কণ্ব তী থেকে ফিরে যখন শকুন্তলাকে স্বামীর ঘরে পাঠানোর আয়োজন করে তখন আংটিটাই হয় শকুন্ডলার সম্বল। কিন্তু পথে শচীতীর্থে স্নানের পর অঞ্জলি দেবার সময়ে শকুন্তলার হাত থেকে খুলে আংটিটি জলে পড়ে যায়। এইভাবেই আংটিটি খোয়া যায়।


“ঘটনাক্রমে সেই পেল এক ধীবর...”—কার আংটিটি  সে পেয়েছিল? আংটি হারিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রের ঘটনাটি উল্লেখ করো। 

 ‘ধীবর-বৃত্তান্ত' নাট্যাংশে আংটিটি পেয়েছিল তা ছিল রাজা

   ধীবর বৃত্তান্ত নাট্যাংশে বিয়ের আংটি পাওয়া নিয়ে এক দীর্ঘ কাহিনি রয়েছে।  কণ্বের অনুপস্থিতিতে আশ্রমকন্যা শকুন্তলাকে বিয়ে করে রাজা দুষ্মন্ত রাজধানীতে ফিরে যান। তারপরে দীর্ঘদিন হয়ে গেলেও তিনি শকুন্তলার খোঁজ করেন না। একদিন ঋষি দুর্বাসা করের আশ্রমে এলে স্বামীর চিন্তার মগ্ন শকুন্তলা তাঁর উপস্থিতি টেরই পান না। অপমানিত ঋষি অভিশাপ দেন যে, যাঁর চিন্তায় শকুন্তলা মগ্ন হয়ে আছেন, তিনি শকুন্তলাকে ভুলে যাবেন।

   পরে সখী প্রিয়ংবদার অনুরোধে অভিশাপ কিছুটা লঘু করে দুর্বাসা বলেন যে, শকুন্তলা যদি প্রিয়জনকে কোনো স্মৃতিচিহ্ন দেখাতে পারেন, তাহলে তিনি এই অভিশাপ থেকে মুক্ত হয়ে যাবেন। শকুন্তলার কাছে থাকা দুষ্মন্তের দেওয়া আংটিটাই স্মৃতিচিহ্ন বলে সখীরা ভেবে নেন।

   মহর্ষি কম তীর্থ থেকে ফিরে শকুন্তলাকে পতিগৃহে পাঠানোর উদ্যোগ নেন। কিন্তু যাওয়ার সময়ে শচীতীর্থে স্নানের পরে অগুলি দিতে গিয়ে শকুন্তলার হাত থেকে আংটিটি খুলে জলে পড়ে যায়। ফলে দুে শকুন্তলাকে আর চিনতে পারেন না। ওদিকে, এক ধীবর মাছ ধরতে গিয়ে একটা রুই মাছ ধরে এবং তার পেটে এই আংটিটি পায়।  


“যে বৃত্তি নিয়ে যে মানুষ জন্মেছে, সেই বৃত্তি নিন্দনীয় (ঘৃণ্য) হলেও তা পরিত্যাগ করা উচিত নয়।”–কে, কোন্ প্রসঙ্গে মন্তব্যটি করেছে? এখানে বক্তার চরিত্রের যে বৈশিষ্ট্য প্রকাশিত হয়েছে তা আলোচনা করো। 

   কালিদাস এর 'ধীবর-বৃত্তান্ত' নামক নাট্যাংশে বন্দি ধীবর রাজার শ্যালক এবং রক্ষীদের জানিয়েছিল, সে জাল, বড়শি ইত্যাদির সাহায্যে মাছ ধরে সংসার চালায়। তখন রাজার শ্যালক তার জীবিকা খুবই পবিত্র বলে ব্যঙ্গবিদ্রুপ করতে থাকে। এই বিদ্রুপের পরিপ্রেক্ষিতেই ধীবর (পুরুষ) চরিত্রটি রাজার শ্যালককে উদ্দেশ্য করে প্রশ্নোদ্ধৃত মন্তব্যটি করেছে।

  ধীবর তার এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে আত্মসম্মানবোধেরই পরিচয় দিয়েছে। সে রাজশ্যালককে তার পেশা নিয়ে কোনোরকম নিন্দাসূচক কথা না বলতে অনুরোধ করে। বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণের উদাহরণ দিয়ে সে বলে যে, ব্রাহ্মণ স্বভাবে দয়াপরায়ণ হলেও যজ্ঞের পশুবধের সময় নির্দয় হয়ে থাকে। 

  অর্থাৎ কোনো পেশায় সম্পূর্ণ ত্রুটিমুক্ত হতে পারে না, সেটির কিছু নেতিবাচক দিকও রয়েছে। এভাবেই সে নিজের পেশার সাথে হওয়া তাচ্ছিল্যের প্রতিবাদ করেছে।


দুর্বাসা মুনি শত্রুগুলাকে অভিশাপ দিয়েছিলেন কেন ? 

   শকুন্তলা মহর্ষি কণ্বের আশ্রমে পালিতা। একবার যদি কণ্ব তীর্থদর্শনে গিয়েছিলেন। তখন রাজা দুষ্মন্ত আশ্রমে বসে কিছুদিন অতিবাহিত করেন। এই সময় আশ্রম বালিকা শকুন্তলার প্রতি তিনি আকৃষ্ট হন। অন্যদিকে শকুন্তলাও রাজা দুষ্মন্তের প্রতি অনুবন্ধ হয়ে পড়েন।

  অবশেষে তাদের গান্ধর্বমতে বিবাহও হয়। কিন্তু বিবাহের পর পুনরায় আশ্রমে ফিরে আসবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে রাজা দুষ্মন্ত রাজধানীতে ফিরে যান। কিন্তু আর কোনোদিনই রাজ্য ফিরে আসেননি। অপেক্ষা করতে থাকেন শকুন্তলা, অপেক্ষা ক্রমশই দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে থাকে। ব্যাকুল হয়ে ওঠে তাঁর মন। কোনো কাজে মন লাগে না। ক্রমশই কর্মজীবনে উদাসীন হয়ে পড়েন শকুন্তলা। এমনই এক মুহূর্তে ঋষি দুর্বাসা এলেন ঋষি কণের আশ্রমে।

  কিন্তু অন্যমনস্ক থাকায় শত্রুগুলা জানতেও পারলেন না দুর্বাসা মুনির আশ্রম আগমনের সংবাদ। এতে অত্যন্ত মুখ হলেন দুর্বাসা মুনি। তিনি অপমানিত বোধ করালেন। আতিথেয় সেবা না পাওয়ায় তখন তিনি তাঁকে অভিসম্পাত করলেন এই বলে। যে, যাঁর কথা ভাবতে গিয়ে তিনি দুর্বাসা মুনিকে উপেক্ষা করেছেন, তিনি তাকে ভুলে যাবেন।


 "এখন মারতে হয় মারুন, ছেড়ে দিতে হয় ছেড়ে দিন।”- বক্তা কে? উক্তির প্রেক্ষাপটে বক্তার চরিত্র আলোচনা করো। অথবা ধীবরের চরিত্র টি বিশ্লেষণ করো। 

   প্রশ্নোদ্ধৃত  মন্তব্যটির বক্তা 'ধীবর-বৃত্তান্ত নাট্যাংশের অন্যতম চরিত্র ধীবর।  

  ধীবরের কাছে আংটিটি দেখে রাজশ্যালক এবং দুই রক্ষী তাকে চোর বলে সাব্যস্ত করে। ধীবর চুরির দায় অস্বীকার করায় তারা তার জাতি পরিচয় নিয়ে ব্যঙ্গবিদ্রুপ করেন। ধীবর তখন নিজের পেশাগত পরিচয় দেয়—“আমি একজন জেলে। থাকি।” যদিও এর জন্য তাকে অনেক তির্যক ব্যঙ্গ শুনতে হয়।

   তখনই এই ধরনের কথার বিরোধিতা করে ধীবর জানায় যে, একটি রুইমাছকে টুকরো করে কাটার সময়ে তার পেটের ভিতরে সে আংটিটি পেয়েছে। পরে সে তা বিক্রি করার সময় তাকে ধরা হয়েছে। এই কথাগুলি বলার পরই ধীবর প্রশ্নোদ্ধৃত মন্তব্যটি করেছিল, এই কথাগুলি প্রমাণ করে সে সৎ, স্পষ্টবাদী, আত্মবিশ্বাসী এবং একই সঙ্গে নম্র ভদ্র ।

   সে রুক্ষভাবে তার বিরুদ্ধে ওঠা অনৈতিক অভিযোগের জবাব দেয়নি তার পরিবর্তে ভীষণ বিনীতভাবে নিজের অবস্থান সকলের সামনে স্পষ্ট করেছে কিন্তু তার মধ্যে তার চারিত্রিক দৃঢ়তা অত্যন্ত স্পষ্ট। 


দুর্বাসা মুনির অভিশাপের ফলে কী ঘটেছিল ? 

  মুনি কণ্বের আশ্রমে পালিতা। তাঁর অবর্তমানে গান্ধর্ব মতে বিবাহ হয়েছিল রাজা দুখাণ্ডের সলো আশ্রমবালিকা শকুন্তলার। কিন্তু বিবাহের পর আশ্রমে আবার ফিরে আসবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে রাজা দুষ্মন্ত রাজধানীতে ফিরে যান। কিন্তু দিনের পর দিন অতিবাহিত হয়ে যায়। তবু দুষ্মন্ত আর ফিরে আসেন না, স্বামী চিন্তায় ব্যাকুল হয়ে ওঠেন শকুন্তলা, বারবার অন্যমনস্ক হয়ে পড়েন। এই অন্যমনস্কতার মুহূর্তেই দুর্বাসা মুনি এসেছিলেন কনমুনির আশ্রমে।

  কিন্তু অন্যমনা হওয়া শকুন্তলা দুর্বাসা মুনির আগমন সংবাদ বুঝতেও পারলেন না। এতে অপমানিত হলেন দুর্বাসা মুনি। তিনি অভিশাপ দিলেন, যাঁর চিন্তায় শকুন্তলা তাঁকে অবহেলা করেছেন তিনি তাঁকে ভুলে যাবেন। একথার অর্থই শকুন্তলা এবং পুমান্তের মধ্যে স্থায়ী বিচ্ছেদ ঘটে যাওয়া। তাই শকুন্তলার সুখী প্রিয়বেলার বারংবার অনুরোধে দুর্বাসা মুনি জানান, যদি শত্রুগুলা কোনো অভিজ্ঞান দেখাতে পারেন তবেই দুষ্মন্ত তাকে দুষ্মন্তের দেওয়া আংটি শকুন্তলার কাছে ছিল।

   কিন্তু দুর্বাসা মুনির অভিশাপে শকুন্তলা পতিগৃহে যাবাবা পথে শচীতীর্থে স্নানের পরে অলি দেবার সময় আংটিটি হাত থেকে খুলে জলে পড়ে যায়। নিদর্শন না থাকায় শকুন্তলাকে পুষ্পস্ত চিনতেও পারলেন না। আর এই ভাবেই দুর্বাসা মুনির অভিশাপে শকুন্তলার জীবন বেদনাতুর হয়ে উঠেছিল।


"এ অবশ্যই গোসাপ খাওয়া জেলে হবে।”-কে, কখন, কেন এই কথাটি বলেছেন ? এই উক্তিটির মধ্যে দিয়ে সমাজের যে চিত্র ফুটে  উঠেছে তা আলোচনা কর।

 কালিদাসের লেখা 'ধীবর-বৃত্তান্ত' নাট্যাংশে রাজশ্যালক ও রক্ষীদের কাছে ধীবর তার আংটি পাওয়ার বৃত্তান্তটি সবিস্তারে জানানোর পর রাজশ্যালক ধীবরের উদ্দেশ্যে প্রশ্নে উদ্ধৃত উক্তিটি করেন। তিনি জানুক নামে রক্ষীটিকে ডেকে বলেন যে, ধীবরের শরীর থেকে কাঁচা মাংসের গন্ধ আসছে, অতএব সে নিশ্চয়ই 'গোসাপ- খাওয়া জেলে'। 

  এখানে 'গোসাপ খাওয়া জেলে' বলতে অত্যন্ত নীচু জাতের জেলে সম্প্রদায়কে বোঝানো হয়েছে। ধীবরকে এর আগেও নানাভাবে বিদ্রূপ করা হয়েছে, তার পেশা নিয়ে ব্যঙ্গ করা হয়েছে। এখানে তেমনই ব্যঙ্গ করার জন্য মন্তব্যটি করা হয়েছে।

   রাজার শ্যালক ছিলেন নগররক্ষার কাজে নিযুক্ত। সেদিক থেকে দেখলে তিনি বিশেষ ক্ষমতাবান ও বিত্তশালী, সমাজের উচ্চবিত্ত শ্রেণির প্রতিনিধি। তাই স্বাভাবিকভাবেই  দরিদ্র ধীবর তাঁর অবজ্ঞা ও অবিশ্বাসের পাত্র হয়ে ওঠে। রাজশ্যালকের এই মন্তব্যের দ্বারা শুধু ধীবরের পেশাই নয়, তার সামাজিক, অর্থনৈতিকও সম্প্রদায়গত অবস্থান—এই সব কিছুর প্রতিই ব্যঙ্গ করা হয়েছে।বর্ণবিভক্ত সমাজে উচ্চবর্ণের মানুষ নিম্নবর্ণের মানুষের প্রতি যে ঘৃণার মনোভাব দেখাত, তার কথাই এখানে বলা হয়েছে।

ধীবর বৃত্তান্ত নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর |নবম শ্রেণির বাংলা  ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF

ধীবর বৃত্তান্ত নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা  ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF | Class 9 Bengali Drama question in bengali  pdf আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির বাংলা নাটক ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF। class 9 Bengali Drama question Pdf | WB Class nine Bengali question pdf | WBBSE পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য নবম শ্রেণি বাংলা নাটকের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে। তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে | নবম শ্রেণি বাংলা নাটক ধীবর বৃত্তান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf download । Class ix Bengali Kobita Question Pdf  ডাউনলোড করো । এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে প্রাক্টিস করে থাকতে থাক।ভবিষ্যতে আরো গুরুত্বপূর্ণ Note ,Pdf ,Current Affairs,ও প্রতিদিন মকটেস্ট দিতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

Dhibar Britanta Natoker Proshna Uttar | ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর

 ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF | ধীবর বৃত্তান্ত নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর |নবম শ্রেণির বাংলা  ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF |Class 9 Bengali Drama question in bengali  pdf আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির বাংলা নাটক ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF। class 9 Bengali Drama question Pdf 

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF

ধীবর বৃত্তান্ত নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর |নবম শ্রেণির বাংলা  ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF |Class 9 Bengali Drama question in bengali  pdf আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির বাংলা নাটক ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF। class 9 Bengali Drama question Pdf | WB Class nine Bengali question pdf |WBBSE পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য নবম শ্রেণি বাংলা নাটকের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে। তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে | 

ধীবর বৃত্তান্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা নাটকর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা ধীবর বৃত্তান্ত প্রশ্ন উত্তর PDF

নবম শ্রেণি বাংলা নাটক ধীবর বৃত্তান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf download । Class ix Bengali Kobita Question Pdf  ডাউনলোড করো । এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে প্রাক্টিস করে থাকতে থাক।ভবিষ্যতে আরো গুরুত্বপূর্ণ Note ,Pdf ,Current Affairs,ও প্রতিদিন মকটেস্ট দিতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।