Air Temperature System . বায়ুর উষ্ণতার পার্থক্যের কারণ। madhyomik geography suggestions
|
|0
|
বায়ুর উষ্ণতার তারতম্যের কারণ
পৃথিবী সংলগ্ন বায়ু স্তরের তাপমাত্রা সব স্থানে সমান নয়। বিভিন্ন কারণে বায়ুর উষ্ণতার এই পার্থক্য দেখা যায়। সমস্ত বায়ু মন্ডলের উষ্ণতা এক থাকে না এর যে সমস্ত প্রধান কারণ দেখা যায় সেগুলি হলো --
সূর্যরশ্মির তাপীয় ফল
পৃথিবীতে সমস্ত তাপীয় শক্তির মূল উৎস হলো সূর্য। সূর্য থেকে আসা শক্তি বায়ু মন্ডল কে উত্তপ্ত করে। দেখা গেছে যে সূর্যের মোট রশ্মির 200 কোটি ভাগের এক ভাগ পৃথিবীতে পৌঁছায় যা পৃথিবীর বায়ু মন্ডল কে উত্তপ্ত করে। এই পদ্ধতিকে সূর্য রশ্মির তাপীয় ফল বলা হয়।
পৃথিবীতে আসা মোট আলোর সব টুকু ভূপৃষ্ঠ দ্বারা শোষিত হয় না, প্রায় 34 শতাংশ বায়ু মন্ডলে বিভিন্ন উপাদান দ্বারা মহাশুন্যে ফিরে যায় একে অ্যালবেডো বলে।
DOWNLOAD EDUCOSTUDY APP FROM PLAYSTORE CLICK HERE
অখাংশ
অখাংশের পার্থক্যের জন্য পৃথিবীতে সূর্যের পতন কোনের পার্থক্য ঘটে। এই পাতন কোনএর পার্থক্যের জন্য পৃথিবীতে কোথায় কম আবার কোথাও বেশি সূর্য রশ্মি পতিত হয়। সূর্য রশ্মির এই পতনের জন্য পৃথিবীর কোথায় বেশি আবার কোথাও কম উষ্ণতা দেখা যায়।
ভূমির উচ্চতা
ভূমির উচ্চতার জন্যও তাপ মাত্রার প্রসার দেখা যায়। সমুদ্র সমতল থেকে যত উপরে ওঠা যাবে ততো বায়ুর ঘনত্ব কমতে থাকে। এই কারণে দীঘা ও দার্জিলিঙের মধ্যে তাপমাত্রার এত বেশি পার্থক্য দেখা যায়। এর প্রধান কারণ হলো ভূমির উচ্চতা।
ভূমির ঢাল
ভূমির ঢালের ওপর উষ্ণতার পার্থক্য নির্ভর করে। ভূমির ঢাল নিরক্ষ রেখার দিকে ঢালু হলে সূর্য রশ্মি সরাসরি পরে আবার ঢাল নিরক্ষ রেখার বিপরীতে হলে সূর্য রশ্মি তির্যক ভাবে পড়ে। এই কারণে নিরক্ষ রেখায় উষ্ণতা বেশি ও মেরু অঞ্চলে উষ্ণতা কম হয়।
DOWNLOAD EDUCOSTUDY APP FROM PLAYSTORE CLICK HERE
পর্বতের অবস্থান
পর্বতের অবস্থান উষ্ণতা তারতম্যের অন্যতম কারণ। যেমন হিমালয় পর্বত ভারতের উত্তরে অবস্থিত হওয়ায় বাতাসের গতি বাধা পায়। যার ফলের গ্রীষ্ম কালে দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু বাধা প্রাপ্ত হয়ে প্রচুর বৃষ্টিপাত ঘটায়। এর ফলে তাপমাত্রার হ্রাস ঘটে।
* পার্বত্য অঞ্চলে উষ্ণতার তারতম্য বেশি দেখা যায়। যেমন, নিয়ম অনুযায়ী উপরে উঠলে তাপমাত্রা না কমে বেড়ে যায়, একে বৈপরীত্যউত্তাপ বলে। এই ঘটনা পার্বত্য অঞ্চলে বেশি দেখা যায়।
মৃত্তিকার প্রকৃতি
সাধারণত মৃত্তিকা কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। কঠিন ও কোমল মৃত্তিকা। মৃত্তিকার গঠনের উপর ভিত্তি করে এর তাপগ্রহন ক্ষমতা ও বেশি বা কম হয়ে থাকে। যেমন কঠিন মৃত্তিকার তাপ গ্রহণ ও ধারণ ক্ষমার কোমল মৃত্তিকার থেকে অনেক বেশি। তাই যে সমস্ত এলাকা কঠিন মৃত্তিকা দ্বারা গঠিত সেই অঞ্চলে উষ্ণতা বেশি থাকে।
সমুদ্র স্রোত
পৃথিবীর বেশির ভাগ স্থান সমুদ্র বেষ্টিত, যার ফলে সমুদ্রের উষ্ণ স্রোতের প্রভাবে তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চল উষ্ণতা যুক্ত হয়ে পড়ে। আবার যেখানে শীতল স্রোত প্রবাহিত হয় সেখানে উষ্ণতা কম থাকে বা শীতল হয়।
DOWNLOAD EDUCOSTUDY APP FROM PLAYSTORE CLICK HERE
বায়ু প্রবাহ
ভুল পৃষ্ঠের উপর দিয়ে যদি উষ্ণ বায়ু প্রবাহিত হয় তবে ওই স্থান উষ্ণ হয়ে পড়ে আবার যদি শীতল বায়ু প্রবাহিত হয় তবে স্থান শীতল হয়ে পড়ে।
## প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীরা মোট 7 টি পয়েন্ট লেখা আছে। তোমরা 5 থেকে 6 টি লিখলেই হবে তবে মনে রাখবে পুরো নম্বর পেতে কমপক্ষে 3 টি ছবি ব্যবহার করতে হবে।।
সূর্যরশ্মির তাপীয় ফল
পৃথিবীতে সমস্ত তাপীয় শক্তির মূল উৎস হলো সূর্য। সূর্য থেকে আসা শক্তি বায়ু মন্ডল কে উত্তপ্ত করে। দেখা গেছে যে সূর্যের মোট রশ্মির 200 কোটি ভাগের এক ভাগ পৃথিবীতে পৌঁছায় যা পৃথিবীর বায়ু মন্ডল কে উত্তপ্ত করে। এই পদ্ধতিকে সূর্য রশ্মির তাপীয় ফল বলা হয়।
পৃথিবীতে আসা মোট আলোর সব টুকু ভূপৃষ্ঠ দ্বারা শোষিত হয় না, প্রায় 34 শতাংশ বায়ু মন্ডলে বিভিন্ন উপাদান দ্বারা মহাশুন্যে ফিরে যায় একে অ্যালবেডো বলে।
DOWNLOAD EDUCOSTUDY APP FROM PLAYSTORE CLICK HERE
অখাংশ
অখাংশের পার্থক্যের জন্য পৃথিবীতে সূর্যের পতন কোনের পার্থক্য ঘটে। এই পাতন কোনএর পার্থক্যের জন্য পৃথিবীতে কোথায় কম আবার কোথাও বেশি সূর্য রশ্মি পতিত হয়। সূর্য রশ্মির এই পতনের জন্য পৃথিবীর কোথায় বেশি আবার কোথাও কম উষ্ণতা দেখা যায়।
ভূমির উচ্চতা

ভূমির ঢাল
ভূমির ঢালের ওপর উষ্ণতার পার্থক্য নির্ভর করে। ভূমির ঢাল নিরক্ষ রেখার দিকে ঢালু হলে সূর্য রশ্মি সরাসরি পরে আবার ঢাল নিরক্ষ রেখার বিপরীতে হলে সূর্য রশ্মি তির্যক ভাবে পড়ে। এই কারণে নিরক্ষ রেখায় উষ্ণতা বেশি ও মেরু অঞ্চলে উষ্ণতা কম হয়।
DOWNLOAD EDUCOSTUDY APP FROM PLAYSTORE CLICK HERE
পর্বতের অবস্থান
পর্বতের অবস্থান উষ্ণতা তারতম্যের অন্যতম কারণ। যেমন হিমালয় পর্বত ভারতের উত্তরে অবস্থিত হওয়ায় বাতাসের গতি বাধা পায়। যার ফলের গ্রীষ্ম কালে দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু বাধা প্রাপ্ত হয়ে প্রচুর বৃষ্টিপাত ঘটায়। এর ফলে তাপমাত্রার হ্রাস ঘটে।
* পার্বত্য অঞ্চলে উষ্ণতার তারতম্য বেশি দেখা যায়। যেমন, নিয়ম অনুযায়ী উপরে উঠলে তাপমাত্রা না কমে বেড়ে যায়, একে বৈপরীত্যউত্তাপ বলে। এই ঘটনা পার্বত্য অঞ্চলে বেশি দেখা যায়।
মৃত্তিকার প্রকৃতি
সাধারণত মৃত্তিকা কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। কঠিন ও কোমল মৃত্তিকা। মৃত্তিকার গঠনের উপর ভিত্তি করে এর তাপগ্রহন ক্ষমতা ও বেশি বা কম হয়ে থাকে। যেমন কঠিন মৃত্তিকার তাপ গ্রহণ ও ধারণ ক্ষমার কোমল মৃত্তিকার থেকে অনেক বেশি। তাই যে সমস্ত এলাকা কঠিন মৃত্তিকা দ্বারা গঠিত সেই অঞ্চলে উষ্ণতা বেশি থাকে।
সমুদ্র স্রোত

DOWNLOAD EDUCOSTUDY APP FROM PLAYSTORE CLICK HERE
ভুল পৃষ্ঠের উপর দিয়ে যদি উষ্ণ বায়ু প্রবাহিত হয় তবে ওই স্থান উষ্ণ হয়ে পড়ে আবার যদি শীতল বায়ু প্রবাহিত হয় তবে স্থান শীতল হয়ে পড়ে।
## প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীরা মোট 7 টি পয়েন্ট লেখা আছে। তোমরা 5 থেকে 6 টি লিখলেই হবে তবে মনে রাখবে পুরো নম্বর পেতে কমপক্ষে 3 টি ছবি ব্যবহার করতে হবে।।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন