Pacific ocean current. প্রশান্ত মহাসাগরীয় স্রোত।
|
|
|
প্রশান্ত মহাসাগরীয় স্রোত।
পৃথিবীর গভীরতম ও বৃহত্তম মহাসাগর হলো প্রশান্ত মহাসাগর ( Pacific Ocean) । এই মহাসাগরের আয়তন 16 লক্ষ বর্গ কিমি। প্রীতজীবীর গভীরতম স্থান মারিয়ানা খাত এই মহাসাগরে অবস্থিত। এই মহাসাগরে সৃষ্টি হওয়া কয়েকটি স্রোত সম্পর্কে নিভছে আলোচনা করা হলো --
EDUCOSTUDY অ্যাপ ডাউনলোড করে CLICK HERE
EDUCOSTUDY অ্যাপ ডাউনলোড করে CLICK HERE
নিরক্ষীয় স্রোত
আটলান্টিক মহাসাগরের মতো প্রশান্ত মহাসাগরেও পৃথিবীর আবর্তন গতি ও আয়ন বায়ুর প্রভাবে নিরক্ষীয় স্রোতের সৃষ্টি হয়। উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্ব আয়ন বায়ুর প্রভাবে নিরক্ষীয় অঞ্চলে উত্তর ও দক্ষিণ নিরক্ষীয় স্রোতের সৃষ্টি হয়।
জাপান স্রোত
উত্তর নিরক্ষীয় স্রোত প্রথমে পূর্ব ভারতীয় দ্বীপপূঞ্জে বাধা পেয়ে উত্তর দিকে প্রবাহিত হয়। ধকহীন নীরক্ষীয় শ্রমিকটের একটি শাখা এই উত্তর নীরক্ষীয় স্রোতের সাথে মিলিত হয় ও এই মিলিত স্রোতটি জাপান উপকূল দিয়ে উত্তর দিকে প্রবাহিত হয়। জাপানি স্রোত পশ্চিমা বায়ুর প্রভাবে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়ে যায় - ক্যালিফোর্নিয়া স্রোত ও উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরীয় স্রোত।
পেরু স্রোত
কুমেরু মহাসাগরে পশ্চিমা বায়ুর প্রভাবে সৃষ্টি হওয়া শীতল কুমেরু স্রোতের একটি শাখা দক্ষিণ আমেরিকার উপকূলে বাধা পেয়ে উত্তরে চিলির উপকূল দিয়ে প্রবাহিত হয়। এই স্রোতটি পেরু বা হামবোল্ড স্রোত নামে পরিচিত।
বেরিং স্রোত
দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত একটি স্রোতের কিছু অংশের নাম বেরিং স্রোত। শীতল কুমেরু স্রোতের একটি শাখা বেরিং বা আলাস্কা স্রোত নামে দক্ষিণ দিকের বেরিং প্রণালী অতিক্রম করে।
EDUCOSTUDY অ্যাপ ডাউনলোড করে CLICK HERE
EDUCOSTUDY অ্যাপ ডাউনলোড করে CLICK HERE
সাউথ ওয়েলস স্রোত
দক্ষিণ নীরক্ষীয় স্রোত পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়ে অস্ট্রেলিয়ার উপকূলে বাধা পায়। বাধা পাওয়ার পর একটি শাখা পশ্চিম দিকে দিকে উত্তর অস্ট্রেলিয়ার উপকূল দিয়ে ভারত মহা সাগরে প্রবেশ করে। আর একটি শাখা দক্ষিণ দিকে অস্ট্রেলিয়ার উপকূল বরাবর প্রবাহিত হয়, যা নিউ সাউথ ওয়েলস স্রোত নামে পরিচিত।
আপনার অ্যাপ টা download করতে পারছি না ।
উত্তরমুছুন